ইব্রাহিম এর বাংলা ব্লগ www.jahangir-any.blogspot.com এ স্বাগতম • www.jahangir-any.blogspot.com এ যে কোন মতামত পাঠানোর জন্য ব্যবহার করুন ibrahim.ali718@gmail.com / ebraim.ali97@yahoo.com এই ই-মেইল ঠিকানা • মোবাইল : +8801744603053•

হাতিম বীর

Posted on ৫:৪৫ PM


**পঞ্চগড়ের ভাষায় রচিত****
আইজ মুই যে কাহিনীখান তোমাহাক কহিম সেখান মুই মোর বাপের থেকে শুইনচু । প্রায় দশ-পনের বছর আগুত। মেলা দিন আগের কাথা। এক দেশত এক রাজা ছিল (রাজার বসবাস করতেছিল) । রাজার কোন ছুয়াÑপুয়া ছিল নি (ছেলে-মেয়ে)। এ তানে রাজার আর রাণীর খুব দুঃখ । মেলা ডাক্তারÑকবিরাজ শেষ করে দিছে কিন্তু কোন কাজ হয় না। তো একদিন এক লোকের পরামর্শে এক ফকিরের (দরবেশ) কাছত গেল। দরবেশ কহিল কোন চিন্তা করিস না। তোর একটা বেটা (ছেলে) হবে। আর ওয়াই (সে) খুব শক্তিশালী হবে। রাজার তো মহাআনন্দ । দরবেশ একটা গ্লাসত পানি দিল। আর কহিল যে, এ গ্লাসের পানি খান তোমরা দুইজনই খাও । দেখফেন ইনশাআল্লাহ কাজ হয় যাবে। তো অবশেষে রাজার একটা বেটা জন্ম হইল। আদর করে তার নাম রাখিল ‘‘হাতিম” । কিন্তু রাজা তো চিন্তাত পড়ে গেল যে এ খুব শক্তিশালী হবে । এ তানে ( এ জন্য ) রাজা তার বেটাক (ছেলেকে) বিদেশেত পাঠাইদিল যেন সে ভাল করে পড়ালেখা করে আর খারাপ কাজ না করে। অবশেষে হাতিম বীর রাজার স্বপ্ন পূরণ করে বাড়ি চলে আসিল (বাড়ি ফিরে আসল) । তো হাতিম হাত মুখ ধুয়ে ঘরত খাবা গেল । আর এ সুযোগে হাতিমক (হাতিমকে) খুশি করার তানে (জন্য) ওয়ার বাপ একটা ঘর বানাইছিল প্রায় ১০ বছর ধরে। আর এ সুখবরটা রাজা তার বেটা হাতিমক জানাইল। তো হাতিম চিন্তা কইল যে মোর বাপ মোর তানে বলে এতদিন তে ঘর বানাইছে, তো দখু (দেখি) কেরং শক্ত হইছে!! । কো একি কান্ড হাতিম খালি একটা আঙ্গুলের ঠেসা (ছুয়া) দিছে ওমনে গোটা ঘরটা ধিরিমধারাম (হুরমুর) করে ভাঙ্গে গেল। রাজার তো মহা রাগ ধরিল যে মোর বেটা (ছেলে) কি কইছে (কি কান্ড করছে), মুই ওয়াক বাহিরত পাঠাইচিনু পড়ালেখা করবা আর ওয়াই শিখচে (শিা গ্রহণ করছে) বীরগিরি (বীরত্বপনা) । এ তানে রাজা ওয়ার বেটাক বাড়িতে বাহির করে দিল। আর গোটা রাজ্য তার ঢোল পিটাই দিল । আর হাতিম কি করবে!! ওয়াই বাড়িতে সুন্দর করে বাহির হই গেল। হাতিম তো উদ্দেশ্য বিহীন হাটেচে, যেঠে রাইত সেঠে কাইত। তো একদিন হাতিম দেখিল একটা লোক একটা বিরাট পাখুরী গাছ হাতত লে হেনে বসে আছে আর ওই পাখুরী গাছের ছায়াত বসে লোক পাটা কামাছে (পাট তে নেলাচ্ছে)। হাতিম বীর ওক দেখে কহিল তুই আরো কোন বীর রে যে, এত বড় পাখরি গাছ টা হাতত লেহেনে আছি। পাখোরা বীর কহচে আরে মুই আর কি? হাতিম বীর তো আঙ্গুলের ঠেসায় ওর বাপের তৈরি করা ১০ বছরের সাধনা ঘরটাক আঙ্গুলের ঠেসায় ভাঙ্গে ফেলছে। আর ওইতানে ওক বাড়িতে বাহির করে দিছে । হাতিম বীর কহচে, আরে মুহে তো হাতিম বীর (উল্লেখ্য যে, পাখরী গাছ হাতে নেওয়ার কারণে তার নাম হাতিম পাখরা বীর রাখল)। পাখোরা বীর কহচে (পাখরা বীর বলতেছে) তোমাক মুই ওস্তাদ মানেছু মোকো তোমাহর  লগো লে চল (সাথে নিয়ে  চলেন)। হাতিম বীর কহচে আচ্ছা লে চল মোর তাইলে একটা সঙ্গি বারে গেল- যাক সুবিধা হইল তাহু, একটা সাথী পাইল গেল। দুইজনে মিলে যাছে তো যাছে উদ্দেশ্যবিহীন। যাইতে যাইতে এমন সময় দেখিল যে একটা লোক হাটুডাত (হাটুতে) ভেল্লা ভতরাপড়া (মর্চে পড়া) চাকু লা চখাছে (ধারদিচ্ছে)। ইমরা তো দেখে অবাক। তো ওয়াক দুইজনে (হাতিম বীর ও পাখোরা বীর) জিজ্ঞাস করিল যে, তুই আরোহ (আবার) কোন বীর যে, হাটুত আবার চখাচি (ধারদিচ্ছি)। ইয়াহ্ঃ ওইডাই কাথা কহচে (একই কথা বলতেছে) যে, আরে মুই আর কি? হাতিম বীর তো আঙ্গুলের ঠেসায় ওর বাপের তৈরি করা ১০ বছরের সাধনা ঘরটাক আঙ্গুলের ঠেসায় ভাঙ্গে ফেলছে। আর ওইতানে ওক বাড়িতে বাহির করে দিছে । ওই সময় হাতিম বীর কহচে, আরে মুহে তো হাতিম বীর।  লোহা ধার দেওয়ার  কারণে তার নাম হাতিম বীর  লোহাডাঙ্গা বীর রাখল । ইয়াহ্ঃ সেই একটা কথা কহিল যে, (লোহাডাঙ্গা বীর বলতেছে) তোমাক মুই ওস্তাদ মানেছু মোকো তুমরা তোমাহর  লগো লে চল (সাথে নিয়ে  চলেন)। হাতিম বীর কহিল আচ্ছ ঠিক আছে চল কেনে যাবা চাহাচি। আবার তিনজন মিলে যাওয়া শুরু কইল । যাইতে যাইতে সামনত ইমরা (এরা) আরেকটা লোকক দেখেচে যে, ভৈুসলা (মহিষগুলো) নেংগর লা (লেজগুলো) ধরে ৪-৫ ভৈুস (মহিষ) একসাথে নদী পার করছে। তখন ইমরা সবাাই কহিল যে, তুই আরোহঃ (আবার) কোন বীর যে, এক সাথে ৪-৫ ভৈুস (মহিষ) একসাথে নদী পার করছি। তখন ইয়াহঃ সেই একটা কাথা কহিল যে, হাতিম বীর তো আঙ্গুলের ঠেসায় ঘর ভাঙ্গিচে তাও আবার ওর বাপ সেই ঘরটা ১০ বছর ধরে উঠাইচে ( ১০ বছর ধরে তৈরি করছে) । পাখোরা বীর আও লোহাডাঙ্গা বীর কহিল যে, এই তো হাতিম বীর ইয়াক হামরা ওস্তাদ মানিছি। তখন ওয়াই কহিল মোকে তোমার লগি লে যাও । তখন ইমরাহ সবাই ওয়াক সাথত লেওয়ার সম্মতি দিল। এলা ইমরাহ তাইলে ৪ জন সঙ্গী হইল্। আর ইমরাহ ওর নাম রাখিল ভৈুস ওভা বীর। আবার ইমরাহ চার জন মিলে যাবা শুরু কইল (চলা শুরু করল) । যাইতে যাইতে ইমরাহঃ দেখিল সামনত একটা গ্রাম কিন্তু গ্রামের এ কি কান্ড কোন লোক নাই। এখন ইমরাহ চিন্তা করছে যে ব্যাপার কি কোন লোক জন নাই অথচ বিশাল বিশাল বিল্ডিং বাড়ি রাজবাড়ি সব আছে । কো ইমরাহঃ চিন্তা কইল রাজবাড়ির ভিতরত যাই যাইলে বুঝা যাবে কি অবস্থাত এরকম কেনেহ্ । তো ইমরাহ রাজাড়ির ভিতরত যেমনে গেল দেখছে রাজ বাড়ির যে দারোয়ান লা ছিল ওমরাহ সবাই মিলে ইমাক ছুরি দে মারে দিল । হাতিম বীর সাথে সাথে সেডা প্রতিরোধ কইল । ইমারাহ কারণ জানবা চাহিল যে, হামাক তোমরা কেনে মারিলেন। সেলা ওমরাহ কহিল যে, এঠে (এখানে) একটা বিশাল রাুস আছে যাকে পাছে তাকে খায় ফিলাচে গ্রামের প্রায় সব লোকক খাই ফিলাইচে তাতে হামরা মনে কইসনো যে, তোমরা মনে রাুস তাতে তোমাহক হামরা না দেখে মাইসনো। হাতিম বীর কহিল ওওওওওওওও তাতে!!! আচ্ছা তো রাুস টা কতুণে আচ্চে। দারোয়ান কহিল রাইত করে আচ্ছে।  হাতিমবীর কহিল ঠিক আছে দেখু মুই কেরং সালার রাুস আইজকা রাুসক মারে তারপর এ গ্রাম থেকে যাম হামরালা কি কহেন তোমরা?? কিরে পাখোরা বীর, লোহাডাঙ্গা বীর, ভৈূস ওভাবীর। ইমরাহলা (এরা) সবাই কহিল ঠিক আছে । এ খবর শুনে রাজা ওমাহর লগি চুক্তি বদ্ধ হইল যে, তোমরাহ ৪ জনের যাহে রাুস মারবা পাববেন তারে লগি মোর বেটিক দে বিহাই দিম (মেয়ের সাথে রাজা বিয়ে দিবে)  ইমরাহ রাজি হইল ......................(চলবে)

আল্লাহ তায়লা যখন মাসুষ সৃষ্টি করার ইচ্ছা পোষন করলেন । তখন তিনি ফিরিস্তাদের সাথে আলাপ করেন এবং তাদের কে বলেন যে, আমি পৃথিবীতে প্রতিনিধি সৃষ্টি করব। তখন তারা বলে যে, আপনি কি সেখানে এমন কাউকে সৃষ্টি করতে চাগ্ছেন যারা পূবের জীন জাতির মত মারামারি, কাটাকাটি, খুন জখমের মত ভয়ানক কাজ করবে। তখন আল্লাহ তাদের উত্তরে বলেন নিশ্চয় আমি যাহা জানি তোমরা তাহা জাননা । (সুরা আল বাকারা)।

আল্লাহ তায়লা যখন মানুষ সৃষ্টি করার ইচ্ছা পোষন করেন, মানুষের সেবার জন্য তিনি চিন্তা করলেন আরো অন্যান্য প্রাণির তার মধে্য বলদ গরু কে ষৃষ্টি করলেন এবং তাকে বললেন যে, তোমাকে মানুষ সেবার জন্য সৃষ্টি করা হয়েছে । তখন বলদ বলল আমাকে সেখানে তাদের কে কি ভাবে সেবা করতে হবে এবং কতদিন পৃথিবীতে অবস্থান করতে হবে। তখন আল্লাহ তাদের উত্তরে বলেন, তোমার কাজ থাকবে হাল চাষ করা এবং তুমি যথন বুড়ো হয়ে যাবে তখন তোমাকে তারা জবাই করে খাবে । আর তোমার গড় আয়ু থাকবে ৪০ বছর । তখন বলদ প্রাথরনা করল যে,আমার এতদিন এ ভাবে থাকা সম্ভব হবে না । আপনি আমার হায়াত আরো কমিয়ে দেন। তখন আল্লাহ এ ভাবে তার হায়াত ২০ বছর ঠিক করল মানুষ সেবার জন্য ।

এর পর আল্লাহ তায়লা কুকুর তৈরি করলেন, এবং তাকে  বললেন যে, তোমাকে মানুষ সেবার জন্য সৃষ্টি করা হয়েছে । তখন কুকুর বলল আমাকে সেখানে তাদের কে কি ভাবে সেবা করতে হবে এবং কতদিন পৃথিবীতে অবস্থান করতে হবে। তখন আল্লাহ তাদের উত্তরে বলেন, তোমার কাজ থাকবে সেখানে গিযে মানুষের বাড়ি পাহারা দেয়া এবং তোমার থাবার থাকবে তারা যে সব খেয়ে যেসব ঝুটা থাকবে সেগুলো । আর এভাবে তোমাকে ৪০ বছর থাকতে হবে। তখন কুকুর আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করল যে, আমার দ্বারা এভাবে এতদিন থাকা সম্ভব নয়। আমার হায়াত কমিয়ে দিন। এভাবে করে কুকুর এর হায়াত ২০ বছরে এসে পৌছালো।

এর পর আল্লাহ হায়লা পেচা এর পর আল্লাহ তায়লা কুকুর তৈরি করলেন, এবং তাকে  বললেন যে, তোমাকে মানুষ সেবার জন্য সৃষ্টি করা হয়েছে । তখন পেচা বলল আমাকে সেখানে তাদের কে কি ভাবে সেবা করতে হবে এবং কতদিন পৃথিবীতে অবস্থান করতে হবে। তখন আল্লাহ তাদের উত্তরে বলেন, তোমার কাজ থাকবে সেখানে গিযে তুমি গাছের গর্তের মধে্য বাস করবে এবং রাতে আমার বান্দাদের ডাকবে এবং আমার জিকিরের কথা স্মরন করিয়ে দেবে। আর তুমি সেখানে থাকবে ৪০ বছর । তখন পেচা আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করল যে, আমার দ্বারা এভাবে এতদিন থাকা সম্ভব নয়। আমার হায়াত কমিয়ে দিন। এভাবে করে পেচা এর হায়াত ২০ বছরে এসে পৌছালো।

তখন তিনি আদম কে সৃষ্টি করলেন এবং বললের তোমাকে পৃথিবীতে আমি প্রতিনিধি হিসেবে করেছি এবং তোমাকে সেখানে থাকতে হবে এবং আমার ইবাদত করতে । আর তোমার হায়াত থাকবে ৪০ বছর । তখন আদম তার প্রতি উত্তরে বললেন, যে, হে মাবুদ এটুকু হায়াদ দিয়ে তো আমার পৃথিবীতে যেতে আর আসতে সময় শেষ হয়ে যাবে । আমার আরো হায়াত বাড়িয়ে দিন। তখন আল্লাহ বলদ, কুকুর,আর পেচা এর হায়াত ২০+২০+২০= ৬০ যুক্ত করে এবং আদমের হায়াত ৪০ যুক্ত করে ১০০ বছর করেন।

এতে প্রতিয়মার হয় যে,মানুষ আল্লাহর দেয়া হায়াত ৪০ বছরে খুব সুন্দর জীবন যাপন করে। আর বলদ এর হায়াত যখন এসে যায় তখন মানুষের ছেলে মেয়ে সন্তান হয় তখন মানুস কে বলদের মত খাটতে হয়। আর যখন ৬০ বছর অতিক্রম হয় তখন মানুষকে কুকুর মত বাড়ি পাহারা দেয়া ছাড়া অন্য কোন উপায় থাকে না। আর যখন ৮০ বছর অতিক্রম হয় তখন পেচার মত ঘরে বসে আল্লাহর ইবাদতে মশগুল থাকতে হয়।

বিঃ দ্রঃ এ গল্প টি আমার চাচার কাছে শুনেছি এটা কতটা সঠিক আমি বলতে পারবনা। আর ভূল হলে আল্লাহ আমায় মাফ করুক। (আমিন)

৪৪. রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন- নিশ্চয় বিশ্বাসী মু’মিন বান্দা আল্লাহকে ডাকে, অনন্তর আল্লাহ্‌ তা পছন্দ করেন। অতঃপর তিনি বলেন, “হে জিবরাঈ’ল আমার (মুমিন) বান্দার এ প্রয়োজন পূরণ কর এবং তা সাময়িক রেখে পেছনে ফেল, কারণ আমি তার কন্ঠস্বর শুনতে ভালবাসি।” আর নিশ্চয় (গুনাহগার) বান্দা আল্লাহকে ডাকে কিন্তু আল্লাহ্‌ তা ঘৃণা করেন। অতঃপর মহান আল্লাহ্‌ বলেন.“হে জিবরাঈ’ল আমার বান্দার প্রয়োজন পূরণ কর এবং তার জন্য তা জলদি কর। কারণ, আমি তার কন্ঠস্বর শুনতে ভালবাসি না।”
ইবনু আসাকির এ হাদীসটি আনাস (রা) থেকে সংগ্রহ করেছেন।
৪৫. রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন- নিশ্চয়ই জিবরাঈ’ল (আ) আদমের প্রয়োজন মেটানোর জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত রয়েছেন। অতঃপর কোন অবিশ্বাসী বান্দা যখন দু’আ করে তখন মহান আল্লাহ বলেন, “হে জিবরাঈল! তার প্রয়োজন পূরণ করে দাও। আমি তার দু’আ শুনতে চাই না।” আর কোন মু’মিন বান্দা যখন দু’আ করে তখন আল্লাহ্‌ বলেন, “হে জিবরাঈল! তার প্রয়োজন স্থগিত রাখ, কারণ আমি তার আহবান শুনতে পছন্দ করি।”
ইবনুন নাজ্জার এ হাদিসটি হযরত জাবির (রা) থেকে সংগ্রহ করেছেন।
৪৬. রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন- সুমহান আল্লাহ্‌ বলেন, “আমার প্রতি বান্দার যে ধারণা রয়েছে আমি তার সাথে থাকি। সে যখন আমাকে স্মরণ করে আমি তখন তার সাথেই থাকি।” রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেন, “আল্লাহর কসম! তোমাদের তওবা করায় আল্লাহ্‌ সেরূপ আনন্দিত হন, মরুভূমিতে হারিয়ে হারিয়ে যাওয়া প্রাণী খুজে পেলে তোমরা যেরূপ আনন্দিত হও। আমার দিকে যে এক বিঘত অগ্রসর হয়, আমি তার দিকে এক হাত অগ্রসর হই। আমার দিকে সে এক হাত অগ্রসর হয়, আমি তার দিকে এক গজ অগ্রসর হই; আর সে যখন আমার দিকে পায়দলে অগ্রসর হয়, আমি তখন দ্রুতবেগে তার দিকে অগ্রসর হই।”
মুসলিম এ হাদিসটি হযরত আবূ হুরায়রা (রা) থেকে সংগ্রহ করেছেন।
৪৭. রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন- সুমহান আল্লাহ্‌ এক বান্দাকে দোযখে প্রবেশ করানোর আদেশ দেবেন। সে যখন দোযখের প্রান্তদেশে উপনীত হবে, তখন পিছু ফিরে তাকবে এবং বলবে, “আল্লাহর কসম! ‘হে প্রতিপালক! তোমার সম্পর্কে আমার কি ভাল ধারণা ছিল না? তখন মহান প্রতাপশালী আল্লাহর বলবেন, “তাকে ফিরিয়ে আন। কারণ, আমি আমার বান্দার ধারণার সাথে অবস্থান করি।” আল্লাহ্‌ তাকে ক্ষমা করে দেবেন।
বায়হাকী এ হাদীসটি হযরত আবূ হুরায়রা (রা) থেকে সংগ্রহ করেছেন।
৪৮. রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন- মহান আল্লাহ্‌ বলেছেন, “ওহে আমার বান্দা! আমার সম্পর্কে তোমার ধারণার সাথে আমি আছি। তুমি যখন আমার আহবান কর, আমি তখন তোমার সাথে থাকি।”
৪৯. রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন- মহান আল্লাহ বলেছেন, “আমার সম্পর্কে বান্দাদের ধারণার সাথে আমি আছি। কেউ যদি সুধারণা পোষণ কর, তবে তার জন্য তা কল্যাণকর। আর যদি সে খারাপ ধারণা পোষণ করে, তবে তার জন্য তা কল্যাণকর।”
তিবরানী এ হাদিসটি হযরত ওয়াসিল (রা) থেকে সংগ্রহ করেছেন।
৫০. রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন- মহান ও পরাক্রান্ত আল্লাহ্‌ বলেন, “আমি আমার প্রতি আমার বান্দার ধারণার সাথে আছি। আর আমাকে যখন সে স্মরণ করে, আমি তখন তার সাথেই অবস্থান করি। সে যদি আমায় মনে মনে স্মরণ করে, আমিও তাকে মনে মনে স্মরণ করি। সে যদি আমাকে কোন এক সম্প্রদায়ের মধ্যে স্মরণ করে, তবে আমি তাকে ওর চেয়েও উৎকৃষ্ট সম্প্রদায়ের মধ্যে স্মরণ করি। সে যদি আমার দিকে এক বিঘত অগ্রসর হয়, তার দিকে আমি একহাত অগ্রসর হই। সে যদি আমার দিকে এক হাত অগ্রসর হয়, তবে তার দিকে আমি এক গজ অগ্রসর হই। আর সে যদি আমার দিকে পায়দলে আসে, আমি তার দিকে দৌড়ে আগাই।
আহমদ ও শায়খইন এ হাদীসটি আবূ হুরায়রা (রা) থেকে সংগ্রহ করেছেন।
৫১. রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন- মহান ও মর্যাদাশালী আল্লাহ্‌ বলেছেন, “আমার সম্পর্কে আমার বান্দার ধারণার সাথে আমি আছি। সে যদি আমার প্রতি সুধারণা পোষণ করে তবে তা তারই সাথে থাকবে, আর যদি সে খারাপ ধারণা পোষণ করে, তবেও তা তারই সাথে থাকবে।
আহমদ এ হাদিসটি হযরত আবূ হুরায়রা (রা) থেকে সংগ্রহ করেছেন।
৫২. রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন- কোন বান্দাই শুধু তিনবার ‘হে প্রভূ’ বলে না; বরং সুমহান আল্লাহ্‌ বলেন, “ও হে বান্দা! আমি উপস্থিত আছি।” অনন্তর তিনি যা ইচ্ছে তাড়াতাড়ি করেন এবং যা ইচ্ছে বিলম্বিত করেন।
দায়লামী এ হাদীসটি হযরত আবূ হুরায়রা (রা) থেকে সংগ্রহ করেছেন।
৫৩ . রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন- মহান ও পরাক্রমশীল আল্লাহ্‌ বলেছেন, “আমার কোন বান্দা অন্য কোন প্রিয়বস্তু দ্বারা আমার নিকট প্রিয় হয় না যে পর্যন্ত সে আমি তার প্রতি যা ফরজ করেছি, তা আদায় না করে।”
খাতীব এ হাদীসটি আলী (রাঃ থেকে সংগ্রহ করেছেন।

কৃতজ্ঞ ও অকৃতজ্ঞঃ

Posted on ৮:১৪ PM

৪৩. রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন- মহান আল্লাহ্‌ বলেছেন, “ও হে আদম সন্তান। যতক্ষণ তুমি আমায় স্মরণ কর ততক্ষণই তুমি আমার শুকরিয়া আদায় কর। আর যতক্ষণ তুমি আমাকে বিস্মৃত থাক ততক্ষণ তুমি আমার প্রতি নাশুকর থাক।”
ইবন্‌ শাহীন এ হাদীসটি হযরত আবূ হুরায়রা (রা) থেকে সংগ্রহ করেছেন।


৫. রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন- সুমহান আল্লাহ্‌ বলেছেন, “নিশ্চয়ই আমি এবং জিন ও মানব জাতি এক মহাপরিস্থিতিতে অবস্থান করছি। তাদেরকে আমি সৃষ্টি করি, আর তারা অন্যের উপাসনা করে, তাদেরকে আমি জিবিকা দেই, আর তারা অন্যের শুকরিয়া জ্ঞাপন করে।”
এ হাদীসটি হযরত আবুদ দারদ (রা) থেকে হাকেম ও তিরমিযী সংগ্রহ করেছেন।
৬. রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন- তোমাদের প্রভূ বলেছেন, “সকলে আমাকেই ভয় করবে। কারণ, আমিই এর যোগ্য; এতএব আমার সাথে আর কাউকেও যেন উপাস্য স্থির করা না হয়। অনন্তর যে আমার সাথে আর কাউকেও উপাস্য স্থির করবে না, তাকে আমি ক্ষমা করে দেয়া কর্তব্য মনে করি।”
আহমদ ও তিরমিযী এ হাদীসটি হযরত আনাস (রাঃ) থেকে সংগ্রহ করেছেন।
৭. রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন- তোমাদের প্রতিপালক বলেছেন, “আমার বান্দারা যদি পুরোপুরি আমার অনুগত হত, তবে নিশ্চয়ই আমি তাদেরকে রাতে বৃষ্টিদান করতাম, তাদের জন্য দিনে রোদ উঠাতা এবং তাদেরকে বজ্র ধ্বনি শুনাতাম না।”
আহমদ ও হাকেম এ হাদীসটি হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে সংগ্রহ করেছেন।

عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللهُ عَنْهُ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّم “كُلُّ سُلَامَى مِنْ النَّاسِ عَلَيْهِ صَدَقَةٌ، كُلَّ يَوْمٍ تَطْلُعُ فِيهِ الشَّمْسُ تَعْدِلُ بَيْنَ اثْنَيْنِ صَدَقَةٌ، وَتُعِينُ الرَّجُلَ فِي دَابَّتِهِ فَتَحْمِلُهُ عَلَيْهَا أَوْ تَرْفَعُ لَهُ عَلَيْهَا مَتَاعَهُ صَدَقَةٌ، وَالْكَلِمَةُ الطَّيِّبَةُ صَدَقَةٌ، وَبِكُلِّ خُطْوَةٍ تَمْشِيهَا إلَى الصَّلَاةِ صَدَقَةٌ، وَتُمِيطُ الْأَذَى عَنْ الطَّرِيقِ صَدَقَةٌ”. [رَوَاهُ الْبُخَارِيُّ: 2989، وَمُسْلِمٌ: 1009] আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু হতে বর্ণিত হয়েছে, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “প্রত্যেহ যখন সূর্য উঠে মানুষের (শরীরের) প্রত্যেক গ্রন্থির সাদকাহ্ দেয়া অবশ্য কর্তব্য। দু’জন মানুষের মাঝে ইনসাফ দেয়া হচ্ছে সাদকাহ্, কোন আরোহীকে তার বাহনের উপর আরোহন করতে বা তার উপর বোঝা উঠাতে সাহায্য করা হচ্ছে সাদকাহ্, ভাল কথা হচ্ছে সাদকাহ্, সালাতের জন্য প্রত্যেক পদক্ষেপ হচ্ছে সাদকাহ্ এবং কষ্টদায়ক জিনিস রাস্তা থেকে সরানো হচ্ছে সাদকাহ্।” [বুখারী: ২৯৮৯, মুসলিম: ১০০৯]

عن أبي هريرة قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم: “…….لو يعلمون ما في التهجير لاستبقوا إليه……”  [رواه البخاري: 615 ومسلم: 981] 
 
আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “আর তারা যদি জানতো অগ্রিম নামাযে আসার ফযীলত কত বেশী, তাহলে অবশ্যই তারা আগেই (নামাযের জন্য) আসতো।” [বুখারী: ৬১৫, মুসলিম: ৯৮১]




عَنْ أُسَامَةَ بْنِ زَيْدٍ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا قَالَ: أَشْرَفَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَلَى أُطُمٍ مِنْ آطَامِ الْمَدِينَةِ فَقَالَ هَلْ تَرَوْنَ مَا أَرَى قَالُوا لَا قَالَ فَإِنِّي لَأَرَى الْفِتَنَ تَقَعُ خِلَالَ بُيُوتِكُمْ كَوَقْعِ الْقَطْرِ . [رواه البخاري: 21/450 كباب الفتن, باب- قول النبي ويل للعرب]

ওসামা বিন যায়েদ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম একদা মদীনার টিলাসমূহের মধ্যে কোন একটি টিলার উপর আরোহন করে বললেন: আমি যা দেখছি, তোমরা কি তা দেখছো? (সাহাবাগণ) বললেন: না। তিনি বললেন: আমি তোমাদের ঘরসমূহে ফেৎনা বৃষ্টির ফোঁটার ন্যায় পতিত হতে দেখছি। [বুখারী: ২১/৪৫০, কিতাবুল ফিতান, বাব- কাওলুন নবী ওয়াইলুন লিল আরব।

গুগলের সব

Posted on ১০:৪৫ AM
ইন্টারনেট জগতে প্রথম থেকেই গুগলের সব স্তরেই জয়জয়কার! এবার নতুন জয়যাত্রা শুরু হতে যাচ্ছে সম্প্রতি তাদের প্রথম সারির সকল সেবা যেমনঃ ইউটিউব, জিমেইল, গুগল ম্যাপ, গুগল প্লাস এবং এন্ডয়েড ফোনের বাজারের বিরাজমান সফলতাকে নিয়ে।
তাদের গতি ধারা অনুযায়ী বলা চলে, যে হারে প্রতি নিয়তই গুগলের প্রতিটি সেবা তাদের ভোক্তাদের নজর কাড়ছে এরই সুযোগ নিয়ে তারা নতুন পলিসি তৈরী করছে। সেটা কি হতে পারে তা এখনই বলা না গেলেই ধরনা করা হচ্ছে, ইউজারদের ডাটা থেকে প্রাপ্ত সকল ট্রেন্ডগুলোকে কাজে লাগানোর জন্য তারা হয়তো নতুন সেবামূলক কোন কিছু চালু করবে নয়তো ইউজারেদের ট্রেন্ডকে কেন্দ্র করে এডসন্সের চেয়ে ভিন্নধর্মী নতুন বিজ্ঞাপন মাধ্যম চালু করবে।

কিন্তু তাতে কি পরিমাণ সফলতা বা ব্যর্থতা হতে পারে তা এখনই বলা না গেলেই একটু সন্দেহ চলে আসে গুগল কি তার উইজারদের ব্যক্তিগত ডাটাকে ব্যবহার করতে পারে।

মস্তিস্কের স্মৃতিচারণ

Posted on ১০:২৭ AM
আমাদের মস্তিস্ক আমাদের জন্য সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ। যা আমাদের প্রতিদিনের জীবনে ঘটে যাওয়া সুখ-দুঃখ, হাসি-কান্নার মূহর্ত গুলোকে ভিডিও ক্যামেরার মত সংরক্ষণ করে রাখে। আবার আমরা চাইলেই মনের মুক্ত ক্যানভাসে মূহর্ত গুলোকে ফিরিয়ে আনতে পারি আর এই প্রক্রিয়াটিই হচ্ছে স্মৃতিচারণ।

আমার এক বন্ধু, তার নামটা এখন আমার ঠিক মনে নেই, সে ভাল কবিতা লিখতে পারত, দু একদিন আমাকেও পড়ে শুনিয়েছে। তার নিজের লেখা কোন একটা কবিতার দুটো লাইন হঠাৎ মনে পরে গেলো……..

“স্মৃতি তুমি গুপ্ত মনে সুপ্ত ব্যাথার সাড়া

ফেলে আসা দিন গুলোকে বাড়ে বাড়ে দাও নাড়া”

আসলে ঠিক তাই, ফেলে আসা দিনের মধুর স্মৃতি গুলোকে মনে করে আমরা অনন্দ পাই, আবার দুঃখের স্মৃতি গুলোও মাঝে মাঝে আমাদের নাড়া দিয়ে যায়, ব্যাথিত করে মনকে।

আমরা দুজন একই সাথে HSC তে একই কলেজে পড়েছিলাম, সে এখন ঠিক কোথায় আছে কি করছে তা আমার জানা নেই। আবার আমার বিষয়েও সে কিছু জানে না অর্থাৎ তার সাথে আমার আবার পূণমিলনের সম্ভাবনা আছে মাত্র কয়েকটা পদ্ধতিতে।

যদি কখোনো আমাদের দেখা হয় এবং সে আমাকে দেখে চিনতে পারে।
যদি কখোনো আমাদের দেখা হয় এবং তাকে দেখার পর তার চেহারা আমার মনে পড়ে ।
আমরা দুজনেই যদি কোনভাবে আমাদের জীবনের গল্প এবং বর্তমান ঠিকানা বা যোগাযোগের মাধ্যম খুঁজে পাই।
তৃতীয় কোন বন্ধু বা ব্যাক্তি যিনি আমাদের সম্পর্কে জানেন এবং আমাদেরকে নতুনভাবে পরিচয় করিয়ে দেন।
আসলে সবকিছুই অনুশীলনের বিষয় । আমাদের মস্তিস্কও তার ব্যাতিক্রম নয়। আমরা প্রতি মূহর্ত পার করছি নতুন নতুন অসংখ্য ঘটনার মধ্যদিয়ে । আর আমাদের মস্তিস্ক্ও এগুলোকে সংরক্ষণ করার চেষ্টা করছে। সকল ঘটনাই যে সমান ভাবে আমাদের মনে থাকবে এমনটাও ঘটে না।

কালের আবর্তন, ঘটনা সংঘটনের সময়, ঘটনা সংঘটনের স্থান এবং ব্যাপ্তি, একই ধরণের অন্যান্য ঘটনা, আপনার স্মৃতিচারণ, নিয়মিত যোগাযোগ, বিশেষ কোন উপলক্ষ, লিখিত বিবরণ ইত্যাদি বিষয় গুলো আমাদের মস্তিস্ককে প্রভাবিত করে। ঠিক যেমনটা ঘটেছে আমার আর আমার বন্ধুটির ক্ষেত্রে। একটু পর্যবেক্ষণ করা যাক ঠিক কি কি বিষয় আমাদের মধ্যে দূরত্ব তৈরি করেছে।

দীর্ঘদিন আমাদের যোগাযোগ নেই।
আমরা যে একসাথে অনেক ঘণিষ্ঠ ভাবে মিশেছিলাম এমনটিও ছিলনা, আর্থাৎ ঘটনার ব্যাপ্তিও কম ছিল।
বেশ অনেকটা সময় কলেজে যাওয়া হয়নি অর্থাৎ দীর্ঘসময় ঘটনা সংগঠনের স্থানের সাথে কোন সম্পর্ক ছিলনা।
আমার ডায়রীতে তার সম্পর্কে কিছু লেখা নেই, অর্থাৎ আমি যখন ডায়রীতে লিখি তখন আমার তার বিষয়ে স্মৃতিচারণ করার সুযোগ ছিলোনা।
আজ আমার তার কথা মনে পড়ার ক্ষেত্রে , কবিতার লাইন দুটো বিশেষ উপলক্ষ হিসেবে কাজ করেছে।
দুটি কথা:

ডায়রী লেখাটা অনেকের শখের বিষয় হলেও এটা আমাদের মস্তিস্কের কার্যক্ষমতা বর্ধনে সহায়ক ভূমিকা পালন করে থাকে। এছাড়া জীবনে এমন সময় আসতে পারে আপনার নিজের হাতে লেখা ডায়েরীটা অনেক মূল্যবান হয়ে উঠতে পারে আপনার জন্য অথবা অন্যকারো জন্য।

……………………………………………………………………………..

আজ এ পর্যন্ত্ই। সবার জন্য শুভ কামনা রইল।

Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...

English

মোট পৃষ্ঠাদর্শন

রেডিও আমার

Ibrahim-any. Blogger দ্বারা পরিচালিত.